Happy Ending book and story is written by Rahid Bin Islam in Bengali . This story is getting good reader response on Matrubharti app and web since it is published free to read for all readers online. Happy Ending is also popular in থ্রিলার in Bengali and it is receiving from online readers very fast. Signup now to get access to this story.
শুভ পরিণতি - উপন্যাস
Rahid Bin Islam
দ্বারা
বাংলা থ্রিলার
মেঘাচ্ছন্ন বিকেল। পাগলা বাতাস সোঁ সোঁ শব্দ করে এদিক সেদিক যদৃচ্ছভাবে বহমান। যেন প্রকৃতির মন খারাপ। এই পরিবেশ'কে সঙ্গী করে ছাদে সুইমিংপুলের পাশে বসে কিছু কথা ভেবে চলেছে সাহির আপনমনে। ভেবে চলেছে বললে ভুল হবে আত্মগত হয়ে দিক বেদিক ভুলে স্মৃতিচারণ করছে। হালকা বাতাসের ঝাপটার সাথে ভেসে আসছে ছাদে থাকা ফুলগাছ গুলোর নানান বাহারি ফুলের সুভাষ। নাসারন্ধ্র দিয়ে সুক্ষ্মভাবে উইন্ড পাইপ পথে ফুসফুসে গিয়ে বাড়ি খাচ্ছে । ধূসর কালো রঙের মেঘগুলো আকাশে ছোটাছুটি করছে এলোমেলো করে। যেন নিজেদের মধ্যে দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছে তারা। চারপাশের শহুরে পরিবেশটা অবর্ননীয় মাত্রায় মোহনীয়। যে কাউকেই মূহুর্তে নিজের মোহে বেঁধে ফেলতে সক্ষম। কিন্তু এসব কিছুই সাহিরের মন, মস্তিষ্ক দু'টোই স্পর্শ করতে অপারগ। এই পরিবেশ, এই ক্ষন যার হাতে হাত রেখে, পাশ ঘেঁষে বসে উপভোগ করার ইচ্ছে ছিল সেই তো নেই তার জীবনে। আর না কখনো তার পাশে থাকবে। সে সম্ভবনাও ক্ষীনকায়। হাতে হাত রেখে দু'জনের কখনো উপভোগ করা হবে না প্রকৃতির এমন অকৃত্রিম নৈসর্গিক সৌন্দর্য। সে কখনো সাহিরের কাঁধে মাথা রেখে প্রকৃতির নেশায় মগ্ন হবে না। তাইতো কেবল বাহ্যিকভাবে শরীর ছুঁয়ে যাচ্ছে বাতাস কিন্তু মন আর মস্তিষ্ক ছুঁতে বারবারই অপারগ। তার মনে যে কেবল সে মানুষটারই দখল! সবটা জুড়ে সে-ই বিরাজিত।
মেঘাচ্ছন্ন বিকেল। পাগলা বাতাস সোঁ সোঁ শব্দ করে এদিক সেদিক যদৃচ্ছভাবে বহমান। যেন প্রকৃতির মন খারাপ। এই পরিবেশ'কে সঙ্গী করে ছাদে সুইমিংপুলের পাশে বসে কিছু কথা ভেবে চলেছে সাহির আপনমনে। ভেবে চলেছে বললে ভুল হবে আত্মগত হয়ে দিক বেদিক ...আরও পড়ুনস্মৃতিচারণ করছে। হালকা বাতাসের ঝাপটার সাথে ভেসে আসছে ছাদে থাকা ফুলগাছ গুলোর নানান বাহারি ফুলের সুভাষ। নাসারন্ধ্র দিয়ে সুক্ষ্মভাবে উইন্ড পাইপ পথে ফুসফুসে গিয়ে বাড়ি খাচ্ছে । ধূসর কালো রঙের মেঘগুলো আকাশে ছোটাছুটি করছে এলোমেলো করে। যেন নিজেদের মধ্যে দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছে তারা। চারপাশের শহুরে পরিবেশটা অবর্ননীয় মাত্রায় মোহনীয়। যে কাউকেই মূহুর্তে নিজের মোহে বেঁধে ফেলতে সক্ষম। কিন্তু এসব