The body is the temple of the deity book and story is written by Yogi Krishnadev Nath in Bengali . This story is getting good reader response on Matrubharti app and web since it is published free to read for all readers online. The body is the temple of the deity is also popular in Motivational Stories in Bengali and it is receiving from online readers very fast. Signup now to get access to this story.
শরীর মানেই শ্রীবিগ্রহের মন্দির - উপন্যাস
Yogi Krishnadev Nath
দ্বারা
বাংলা Motivational Stories
"শ্রী বিগ্রহের মন্দির ভেবে যত্ন করিস শরীরটাকে"
এই পৃথিবী নামক গ্রহের বুকে সবচেয়ে মূল্যবান সৃষ্টি হলো — মানুষের শরীর।
এই দেহ শুধু রক্ত মাংস-মজ্জা, হাড়-চামড়ার সমষ্টি নয়, এটি এক অলৌকিক মন্দির।
এই মন্দিরের মধ্যে বিরাজ করেন পরমাত্মা, যিনি সকল জীবের হৃদয়গুহায় অবস্থান করেন —
**“ঈশ্বরঃ সর্বভূতানাং হৃদ্দেশে অর্যুন তিষ্ঠতি।”**(ভগবদ্গীতা ১৮.৬১)
"শ্রী বিগ্রহের মন্দির ভেবে যত্ন করিস শরীরটাকে"এই পৃথিবী নামক গ্রহের বুকে সবচেয়ে মূল্যবান সৃষ্টি হলো — মানুষের শরীর।এই দেহ শুধু রক্ত মাংস-মজ্জা, হাড়-চামড়ার সমষ্টি নয়, এটি এক অলৌকিক মন্দির।এই মন্দিরের মধ্যে বিরাজ করেন পরমাত্মা, যিনি সকল জীবের হৃদয়গুহায় অবস্থান ...আরও পড়ুন—**“ঈশ্বরঃ সর্বভূতানাং হৃদ্দেশে অর্যুন তিষ্ঠতি।”**(ভগবদ্গীতা ১৮.৬১)অর্থাৎ, প্রতিটি প্রাণীর অন্তরে ঈশ্বর অবস্থান করেন।তাহলে এই দেহ, যেখানে ঈশ্বর নিজে বসবাস করেন, সেটিই তো শ্রীবিগ্রহের মন্দির।মানুষ একমাত্র জীব, যে নিজের আত্মাকে সচেতনভাবে উন্নীত করতে পারে।শাস্ত্রে বলা হয়েছে, জীবাত্মা স্থাবর ও জঙ্গম রূপে **আশি লক্ষ বার** জন্ম নেয়;তারপর মানবদেহ লাভ করে আত্মোন্নতির সুযোগ হিসেবে।**“জন্মান্তর সহস্রেষু দুর্লভং মানবং লভেৎ।” (গরুড় পুরাণ)**অর্থাৎ, অসংখ্য জন্মের পর মানুষরূপে
#দেবমন্দির_দর্শনমানবদেহের মধ্যেই স্বয়ং পরব্রহ্মের অবস্থিতি। তাই এই দেহটাই আমাদের সবচেয়ে বড় দেবমন্দির। এই মন্দিরের “দর্শন” অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এই দর্শন শব্দটির মাধ্যমে যেমন সাধারণ চোখে দেখার বিষয়টি বোঝায়, অন্যদিকে এর ফিলোসফিক্যাল দিকটিকেও তুলে ধরে। নিজের শরীর তখনই একটি ...আরও পড়ুনহয়ে ওঠে, যখন তার মধ্যে সপ্তাচারের বীজ বপন করা হয়।সপ্তাচার: সৃষ্টির আদিতে ছিল শব্দ। সেই শব্দ থেকেই জগতের উৎপত্তি; কম্পনের প্রথম ঝঙ্কার থেকেই সৃষ্টির সমস্ত রূপ মূর্ত আকার ধারণ করেছে। শব্দ যখন সুরে পরিণত হয়, তখন সঙ্গীত গড়ে ওঠে; সঙ্গীত যখন মিলন ঘটায়, তখন জীবননাদও সুগভীর হয়।সপ্ত স্বর— সা, রে, গা, মা, পা, ধা, নি— এই সাতটি কম্পনই সঙ্গীতের মূলস্তম্ভ।