শ্বেতা একটি গভীর দীর্ঘশ্বাস ফেলে। এই চুক্তিটা তার কাছে নিজের সত্তা বিকিয়ে দেওয়ার সমান। কিন্তু তার মায়ের মুখের দিকে তাকালে সব ঘৃণা, রাগ আর অভিমান তুচ্ছ মনে হয়। সে জানে, এই চুক্তি না মেনে নেওয়ার পরিণতি হতে পারে মায়ের জীবনহানি। এই ভাবনাতেই তার বুক কেঁপে ওঠে।পরের দিন শ্বেতা রাজীবের অফিসে গেল। এটা তার কাছে কোনো সাধারণ অফিস নয়, যেন একটা যুদ্ধের ময়দান। সে রাজীবের কেবিনে প্রবেশ করল। রাজীব তার চেয়ারে বসেছিল। শ্বেতাকে দেখে তার মুখে কোনো পরিবর্তন এল না। সেই একই নির্লিপ্ততা, একই শীতলতা।"আপনি এসেছেন, মিস সেন। আমি জানতাম আপনি আসবেন।" রাজীব টেবিলের ওপর একটি খাম রাখল। "এই নিন, আপনার