The Author Saikat Mukherjee অনুসরণ করুন Current Read স্বামীর অধিকার - 4 By Saikat Mukherjee বাংলা Love Stories Share Facebook Twitter Whatsapp Featured Books সংক্ষিপ্ত রামচরিত্র মানবাশোক বিরচিত অথ রামকথা যদি থাকে গজানন, করিনু নমন, রামের... পল্লবিত জনরব অনেকদিন আগের কথা, তখন এই বঙ্গভূমি ছোট বড় নানা রাজ্যে বিভক্... কবিতামঞ্জরী - কবির কবিতাগুচ্ছ শ্রেষ্ঠ প্রাণী অশোক ঘোষ ধরণীর মাঝে যত প্রাণী আছে সবা হতে আ... রোমন্থন - এক ক্লান্তিহীন যাযাবরের জীবনালেখ্য রোমন্থন এক ক্লান্তিহীন যাযাবরের জীবনালেখ্য অবতরণিকা কোনো ব... সূর্য একদিন সূর্য হাসপাতালের জন্য এসে দাঁড়িয়ে গেল। সূর্য হাসপাতালে... বিভাগ Short Stories আধ্যাত্মিক গল্প Fiction Stories Motivational Stories Classic Stories Children Stories Comedy stories పత్రిక কবিতা ভ্রমণ বিবরণ Women Focused নাটক Love Stories Detective stories Moral Stories Adventure Stories Human Science মনোবিজ্ঞান স্বাস্থ্য জীবনী Cooking Recipe চিঠি Horror Stories Film Reviews Mythological Stories Book Reviews থ্রিলার Science-Fiction ব্যবসায় খেলা প্রাণী জ্যোতিষ বিজ্ঞান কিছু Crime stories Novel Saikat Mukherjee দ্বারা বাংলা Love Stories Total Episodes : 6 শেয়ারড স্বামীর অধিকার - 4 (3) 6.2k 11.8k 1 সকাল হয়ে এলো ঘুম ভাঙ্গতে দেখি সবকিছু এলোমেলো। মনে মনে চিন্তা করতে লাগলাম, হায় মাবুদ না জানি কালরাতে আবার কি করলাম ???আমি - রিমি এই রিমি!রিমি - নেশা কেটেছে আপনার মাতাল স্বামী! আমি মনে মনে খুশি হইলাম আর সেই খুশিতে রিমিকে কোলে তুলে গান গাইতে লাগলাম! আহা কি আনন্দ আকাশে বাতাসে।রিমি - এই ছাড়ুন বলছি ছাড়ুন ছাড়ুন আপনি কি জড়িয়ে ধরা ঝাঁপিয়ে পড়া ছাড়া আর কিছুই জানেন না?আমি - ঐ তোমার এত গা জ্বালাপোড়া করে কেন? আমার বউকে আমি ভালোবাসবো আদর করবোকোলে তুলে নাচবো! তাতে তোমার কি?রিমি - বউ মানে কি হুমমমম বউ মানে কি কারও স্বামী হওয়ার কোন যোগ্যতা আমিতো আপনার মাঝে দেখিনা!আমি - দেখবে কি করে তুমি যে চোখ থাকতে অন্ধ। যাও সোনা খুব ক্ষুধা লাগছে কিছু খেতে দাও।রিমি - বাহ্ বাহ্ বাহ্ খুব ভালোতো রাতে বললেন তুই করে আর এখন বলছেন সোনা বলে। সত্যি আপনারা পুরুষরা না সব পারেন।আমি - এই শোন পুরুষ মানুষের এত দোষ ধরতে নেই, আর তুমি কি জন্মের পরে শুধু নিম পাতা খেলে চিনি মিষ্টি সন্দেশ এসব কিছুই তোমার পেটে পড়েনি নাকি?রিমি - এই শুনেন আমাকে যা বলার বলুন কিন্তু আমার পরিবারের কাউকে নিয়ে কিছু বলবেন না এই বলে দিলাম।যাহ বাবা কি মেয়েরে এই মেয়ের সাথে কথায় কিংবা শক্তিতে নয়ভালোবেসে তার মন জয় করতে হবে,রিমি আমার জন্য নাস্তা বানাতে যায়আমি পিছন থেকে ডেকে তাকে হাত জোর করে বললাম।আমি - রিমি। রিমি পিছন ফিরে তাকিয়েরিমি - কি আবার কি আসলো আপনার ঐ নষ্ট মাথায়। আমি হাত জোর করে তাকে বললাম ! ক্ষমা করে দিও কালরাতের ব্যবহারের জন্য।রিমি - মুখ বাঁাকা করে বললো!রিমি - থাক আর ন্যাকামো করতে হবেনা নাস্তা দিচ্ছি খেতে আসুন।আমি - রিমির আঁচল ধরে বললাম চলোরিমি - এটা কি হচ্ছে?আমি - তেমন কিছুই নয় তোমার কথা শুনে মাথা ঘুরে গেলো। তোমাকে ধরে হাঁটলেতো অসভ্য বলবে, তাই আঁচল ধরে হাটঁছি।রিমি - ছাড়ুন খেতে দিচ্ছি বলে ভাববেন না আপনার প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছি! আমি চাইনা কেউ আমার জন্য না খেয়ে থাকুক তাই ইচ্ছা না থাকলেও খেতে দিচ্ছি। টেবিলে গিয়ে দেখি ওমা পিঠা।আমি - পিঠা কে বানালো?রিমি - এ ঘরের চাকরানীটা।আমি খেতে খেতে বলি!আমি - সেটা আবার কে? যাইহোক পিঠাটা দারুন হয়েছে আরও দারুন হতো যদি বউটা তার হাতে খাইয়ে দিতো!রিমি - হুহহহহহ শখ কত?আমি - এদিকে আসো তো!রিমি - কেন?আমি - আরে আসোইনা!রিমি এক পাঁ দু পাঁ করে আসে, আমার পকেটে হাত দাওরিমি - কি.....আমি - আরে হাত দাওতো! রিমি হাত দিতে ৫টাকার ১টা কয়েল পেল।রিমি - এ ৫টাকার কয়েল এটা দিয়ে আমি কি করবো ?আমি - কাজের মেয়েটাকে দিয়ে দিও আর বলবে তোমার ভাইজান তোমার হাতে বানানো পিঠা খেয়ে তোমাকে এই ৫টাকা বকশিষ দিয়েছে। রিমি বেলুনের মত ফুলতে লাগলো! আর বলে!রিমি - কি আমি কাজের মেয়ে আর এই ৫টাকা আমার বকশিষ তবেরে আজকে তোমাকে আর ছাড়বোনা।রিমি আমাকে মারার জন্য ছুঁটতে লাগলোআমিও এ ঘর ও ঘর ছুঁটা বেড়াই।রিমি - দৌড়াও কেন তুমি না পুরুষ মানুষ একটা মেয়েকে এত ভয় পাও কেন?আমাকে তাড়া করতে গিয়ে হঠাৎ করে রিমি পাঁ মঁছকে পড়ে যায়।রিমি - উহহহহ মা গো আহহহহ!আমি - কি হলো সোনা ব্যথা কি খুব বেশি পেলে? ‹ আগের অধ্যায়স্বামীর অধিকার - 3 › পরবর্তী অধ্যায় স্বামীর অধিকার - 5 Download Our App