Featured Books
  • জঙ্গলের প্রহরী - 7

    জঙ্গলের প্রহরীপর্ব - ৭- "না স্যার, ঐ লোকটা এখানে আগে কখনো আস...

  • মুক্তির আশায়

    মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছে, তার সাথে সাথে মেঘের ডাক আর বিদ্যুতের...

  • ঝরাপাতা - 4

    ঝরাপাতাপর্ব - ৪গোপার কান্নার পর কিছুই চাপার নেই। এতদিন লিলির...

  • Forced Marriage - 2

    শ্বেতার পুরো পৃথিবীটা যেন ঘুরতে শুরু করেছিল। ফোনের ওপারে সেই...

  • LOVE UNLOCKED - 1

    Love Unlocked :1Pritha :"এই যে চাশমিশ নাম কি ?" পাশ থেকে বেশ...

বিভাগ
শেয়ারড

নারীদের সম্মান

কালির কলঙ্ক 

কলঙ্কটা সেদিনই লেগেছিল যেদিন আমি গরিব ঘরে জন্মগ্রহণ করি না পেলাম বাবা আর ভালোবাসা মায়ের শ্রদ্ধা মায়ের আদর না পেলাম নিজের মতো করে বাঁচতে পাড়ার লোকেরা বলতো চোখে চোখ রাখবি না তোদের কথা বলার অধিকার নেই যারা অন্যায় করে বা যারা অন্যায় করতে দেখে তাদের সমান অধিকার আছে যে তারা শাস্তি পাক শাস্তি তো শুধু আমরাই পাব না পাবে অন্য কেউ দেখেছি তো। ওই দিনও সেই পাড়ার মস্তানগুলো এসে দাঙ্গা করছে গলিতে গলিতে দেখেছি তো সেই মস্তানের সাথে আরো কিছু মস্তান ছিল যারা বলেছে কিছু বলবি না যেটা হচ্ছে সেটা দেখে যা। যদি কেউ বলতে যেত উপরমহলের লোক বলতো বলিস না কিছু ওদের ওরা বড় সরদারের লোক সদ্দার তারা সরদার বাড়ির লোক বলে কিছু বলা যাবে না তা তো মানা যায় না দেখেছি তোকে রাত বেড়াতে এসেছি তোর হাতে পড়ছে মনে একা ডাকবো তোর সাথে এই একারে একারে মন তোর সাথে এমন কিছু না হোক আসলেই মেয়ে হয়ে জন্মানোটা কি এতটাই পাপ যতটা আমি করেছি ভেবে সেই মেয়ে হয়েছে সবার ভালোবাসা পাব কিন্তু শেয়ার পেলাম কোথায় এখন দেখছি বেঁচে থাকার কিছুই বেসেছে থাকলেও মনে হবে নিজেকে অনেক দায়িত্ব এখন আর মনে হয় না যে কিছু আছে জীবনে নিজের দিকে তাকালে মনে হয় শুধু পড়ে রয়েছে এই সুন্দর দেহখানি। তাছাড়া কিছুই নেই। যা ছিল সব কুকুরেরা খেয়ে নিয়। সেই মস্তান গুলো আজ এক অন্য স্বীকার করছে অবস্থানগুলোকে কিছু বলাও যায় না। কারণ তারা মস্তান না তাইতো পাড়ার মস্তানগুলো চার দোকানে বসে আছে রাস্তা দিয়ে কোন মেয়ে গেলে পরে তাদের ওপর অত্যাচার করছে তা কি ধরনের অত্যাচার তা মুখে বলা যায় না তা মুখে বলা যায় না কারণ তার লজ্জা লজ্জা হয় আসলেই তো লজ্জায় জিনিসটা কি যে সে তা কেউ বলতে পারে না যার দ্বারা প্রশংসার পুরো বিশ্ব চলে সেটাই তো আসল আসলে আসলে মেয়েরা তো অন্ধবিশ্বাসী হয় মেয়েরা অন্ধবিশ্বাসী হওয়ার কারণটা জানি না কেউ। কারণ তাদের জীবনটা অন্ধকারে যাচ্ছে। যাকে চাই তাকে তো কবে ভুলে যেতে হয় তা সে নিজেও জানে না কারণ তার প্রিয় মানুষ বলতে কিছু হয় না যতটুকু হওয়ার ছিল ততটুকুই আগেই ভেঙে দিয়েছে তার পরিবারের লোক পরিবার বলাতেই পরিবার কাজের পরিমাণ না। আসলেই তো তাদের কোন অস্তিত্ব নেই জীবনে তাদের অস্তিত্ব আছে শুধু বইয়ের পাতায় লিখছে কিছু কালো অন্য কেউ লেখবে পরশু আরও কিছু লোক নেই। এভাবেই চাপা পড়ে যাবে। তাদের সম্মানটুকু আসলেই তো তারা কি সম্মান পাবে না এ জগতে যারা না পাওয়ার ছিল তারা তো বেশ চলছে। আর যারা প্রাপ্য সম্মান তারা আজও মানুষের দরজায় দরজায় ঘুরছে নিজের নিজের সম্মানটুকু জন্য আজ হয়তো তারা সম্মানটুকু পাবে খুব কষ্ট করে কিন্তু আগামী ভবিষ্যৎ বা আগামী প্রজন্ম যে থাকিবে তা কোনদিনও ভালো হবে না এখনকার মেয়েরা যেসব জামাকাপড় পরে তা তাদের বিপদের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে তারপরে সোশ্যাল মিডিয়াতে যায় যেরকম তারা একটি রয়েছে কিন্তু তাদের ক্ষতি আমি মনে করি, মেয়ে তো যতটুকু দরকার ততটুকুই থাকনা থাকনা আর একটু জীবনে শেষটুকু দিয়েই এই কবিতাটি বা গল্পটি লিখলাম যদি কেউ খারাপ মনে করো দয়া করে কমা করে দিও যদি ভালো লাগে অবশ্যই যোগাযোগ করব আমি আমার কন্টাক্ট নাম্বার দিয়ে দেব ধন্যবাদ। 7318775272 যদি কেউ আমার সাথে কন্টাক করতে চাও বা যোগাযোগ করতে চাও এই নাম্বারে করতে পারো ধন্যবাদ