রাতের সময় একটা খুবই সুন্দর সোসাইটি আর ওই সোসাইটির ভিতর গেলে সবথেকে বড় যে ম্যানশনটা ওই ম্যানশন এর মধ্যেই একটা রুম রুমের মধ্যিখানে একটা খুবই সুন্দর মিনি সুইমিং পুল ছিলো যার ধারে ধারে অনেক সুন্দর সুন্দর সাদা ফুল লাগানো ছিল। আর ওই মিনি সুইমিংপুলে অনেক সাদা পদ্মফুল ছিলো। আর ওই সুইমিং পুলের মধ্যেখানে একটা খুবই সুন্দর বেড ছিল। আর ওই সাদা সুন্দর বেডের ধারে ধারে পর্দা লাগানো ছিল সাদা পর্দা, যেটা ওই বেডের সৌন্দর্য আরো বাড়াচ্ছে। আর পুরো রুমে সাদা লাইটিং জ্বলছে । এই রুমটা পুরো গার্ডেনের মতন ছিলো। রুমে নানান রকমের সুন্দর সুন্দর প্রজাপতি হচ্ছে। আর নানান রকমের ফুল গাছ লাগানো আর ওই ফুলের মধ্যে থেকে হালকা গোলাপী আলো জ্বলছে। যার জন্যে রুমটাকে যেন স্বর্গ মনে হচ্ছে। চারিদিকটা খুবই সুন্দর ছিল। আর পুরো রুমে সাদা পর্দা লাগানো ছিল হাওয়া এসে ওই পর্দা গুলিকে উড়িয়ে দিচ্ছে। আর তখনই রুমের মধ্যে সাদা স্যুট পরা তিনটে লোক ঢুকলো ।এরা বডিগার্ড ছিল।

1

Mermaid Lover - 1

রাতের সময় একটা খুবই সুন্দর সোসাইটি আর ওই সোসাইটির ভিতর গেলে সবথেকে বড় যে ম্যানশনটা ওই ম্যানশন এর মধ্যেই রুম রুমের মধ্যিখানে একটা খুবই সুন্দর মিনি সুইমিং পুল ছিলো যার ধারে ধারে অনেক সুন্দর সুন্দর সাদা ফুল লাগানো ছিল। আর ওই মিনি সুইমিংপুলে অনেক সাদা পদ্মফুল ছিলো। আর ওই সুইমিং পুলের মধ্যেখানে একটা খুবই সুন্দর বেড ছিল। আর ওই সাদা সুন্দর বেডের ধারে ধারে পর্দা লাগানো ছিল সাদা পর্দা, যেটা ওই বেডের সৌন্দর্য আরো বাড়াচ্ছে। আর পুরো রুমে সাদা লাইটিং জ্বলছে । এই রুমটা পুরো গার্ডেনের মতন ছিলো। রুমে নানান রকমের সুন্দর সুন্দর প্রজাপতি হচ্ছে। আর নানান রকমের ফুল ...আরও পড়ুন

2

Mermaid Lover - 2

আয়ুশ এর কথা শুনে ড্যাডি হার মেনে বললেন"ওকে ফাইন তোর যেরকম ইচ্ছা তুই সে রকম ভাবে যেতে পারিস বাট দুদিন তুই বাড়িতে থাক! নেক্সট টুমোরো তোকে টেন্ডার টার জন্য যেতে হবে। ওদের কপালে বন্দুক রেখে হলেও টেন্ডার টা তোকে নিতে হবে!" এই বলে ড্যাডি ওখান থেকে চলে গেলেন। আর আয়ুস আবারো বিছানায় গড়িয়ে পড়ল। আর তখনই রুমের মধ্যে অনেকগুলি সুন্দর সুন্দর মেয়ে ঢুকলো যাদের দেখে আয়ুস হিংসাতে জ্বলে উঠলো আর দাঁতে দাঁত চেপে নিজেই নিজেকে বলল"আমি তাদেরকে অনেক ঘৃণা করি যারা আমার থেকে সুন্দর !আমার থেকে সুন্দর কেউ নেই এই পৃথিবীতে আর হতেও পারবে না থাকলেও আমি মেরে ফেলবো!" ...আরও পড়ুন

3

Mermaid Lover - 3

আকর্ষণীয় মহিলাটা এবার মেয়েটার দিকে তাকালেন আর বললেন_"আরে লীলা মায়ের সাথে এরকম কথা বলতে নেই আর তুই তোর ক্যারিয়ারে কর তুই একদিন ভালো রাইটার হবি। মা তো এরকম একটু আদরা বলেই থোরি কি তোর বিয়ে দিয়ে দিচ্ছে এখন তো তুই মাত্র ২০ বছর বয়সের।"এটা শুনে অবাক হয়ে লীলার মা তখন আকর্ষণীয় মহিলাটার দিকে তাকালেন আর বললেন"দিদি তুমি এই পাগল মেয়েটার সাথ দিওনা। এ পাগল সবসময় পাগলা পাগলা কাণ্ড করে প্রত্যেকদিন কারুর না কারুর সাথে তো ঝগড়া করবেই আর কারোর কোনো না কোনো ক্ষতি করবে, সবাই আমার বাড়িতে তেরে আসবে আর বেলা বারোটার সময় ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস মেয়েটার"লীলা ও ...আরও পড়ুন

4

Mermaid Lover - 4

গ্রামেতে আজ সকাল থেকেই খুবই জোরে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে যেন আকাশ ফেটে বৃষ্টি হবে আজ।অন্যদিকে আরামসে টিভিতে পেপা পিক দেখতে লীলা চিপস খাচ্ছিল আর তখনই ওর ফোনটা বেজে উঠল যেটা তোলাটা পর্যন্ত জরুরি ভাবলো না ও।রাগের সাথে হাত মুছতে মুছতে ওর মা রুমেতে ঢুকলো আর ফোনটাকে রিসিভ করে হ্যালো বলল ।আর লীলার বেস্ট ফ্রেন্ড কোয়েল ফোন করেছে। ওপাশ থেকে কোয়েল সিরিয়াস হয়ে বলল_"কাকিমা, আজ না আমাদের রিপোর্ট কার দেবে ওই জন্য কলেজে যেতে হবে তুমি তাড়াতাড়ি করে তোমার ওই তারকাটা পাগল মেয়েটাকে পাঠিয়ে দাও। আমি ওর জন্য বাস স্টপ এর কাছে অপেক্ষা করছি স্কুটি নিয়ে!"এটা শুনে লীলার মা কিছু কথা ...আরও পড়ুন

5

Mermaid Lover - 5

লীলা কথা বলতে বলতে এবার ফোনের দিকে দেখল আর হেসে বলল"ওকে আন্টি এবার আমি যাই আমাকে যেতে হবে আবার বাচ্চাকেও তো আনতে হবে তোমার ছোট কচি বাচ্চা।"আন্টি এবার আরো খিলখিলিয়ে হাসলেন আর ওকে যেতে বললেন।লীলা নিজের স্কুটি স্টার্ট করে এগিয়ে গেলো। এদিকে বিদ্যুৎও খুব জোরে চমকাচ্ছে আর ঝড়ো হাওয়া হচ্ছে।লীলার বাড়ির পিছন থেকেই একটা রাস্তা চলে গেছে সোজা জঙ্গল থেকে হয়ে লীলা ভাবোলো ওই রাস্তা থেকে যাবে ওটা শটকাসস হবে।ও হাই স্পিডে স্কুটিটা ভাগিয়ে নিয়ে গেল ওই জঙ্গলের রাস্তা থেকে। আশেপাশে অনেক লম্বা লম্বা গাছ হয়েছিল আর হালকা অন্ধকার হয়ে গিয়েছিল জায়গাটা। বিরাট বড় বড় গাছের জন্য তার ওপর ...আরও পড়ুন

6

Mermaid Lover - 6

আয়ুশ স্কুটির সামনে গিয়ে দাঁড়িয়ে পড়ল। লীলা স্কুটির কাছে গেলো তারপর স্কুটিটাকে ঠিক করে বসে পরলো আর আয়ুস কে বলল। আয়ুশ ভীষণ লম্বা চওড়া ছিল লীলা তার কাছে কিছুই না যেন একটা ছোট্ট পুতুল। আয়ুস পিছনে বসতে লীলাকে দেখা যাওয়া বন্ধ হয়ে গেলো। ও পুরো চাপায় পড়ে গেলো। এদিকে আয়ুস বসার সাথে সাথে ই লীলার ব্যালেন্স বিগড়ে গেল আর লীলা পড়ে যেতে লাগল কিন্তু আয়ুস নিজে পা ফেলে দিল আর লীলার হাতে হাত রাখল আর ব্যালেন্স ঠিক করল। আয়ুস এর স্পর্শ তে অদ্ভুতভাবে কেঁপে উঠল লীলা। আজ অব্দি কোনো পুরুষ ও এতটা কাছে আসেনি কারণ কাউকে আসতেই দেয়নি ও। ...আরও পড়ুন