নোক্তারিয়া—একটি রাজ্য যেখানে সূর্য উঠেনি গত দশ বছর। দিনের পর দিন এখানে শুধুই অন্ধকার, রক্তরঙা কুয়াশা, আর হিমেল বাতাসে ভেসে বেড়ানো কান্নার শব্দ। মানুষের মুখে মুখে একটি কথাই ঘোরে—এই রাজ্য অভিশপ্ত। এই রাজ্যের এক প্রান্তে ছিল "মিরাল" নামের ছোট একটি গ্রাম। জনবসতি কম, খাবার কম, কিন্তু ভয় অনেক বেশি। কারণ এখানে জন্ম নিয়েছিল এলিয়া—একটি মেয়ে যার চোখে লালচে এক অদ্ভুত আলো ঝলসে ওঠে মাঝে মাঝে, যেন আগুন জ্বলছে দৃষ্টিতে। গ্রামের বয়স্করা বলত, “এই মেয়ে ভ্রাতের চিহ্ন বহন করে। ওর চোখে মৃত্যুর পূর্বাভাস আছে।” তবুও এলিয়া শান্ত, নীরব, নিজের মতো গাছের নিচে বসে কুয়াশার দিকে তাকিয়ে থাকে। তার স্বপ্নে প্রায়ই আসে এক অদ্ভুত জায়গা—এক অন্ধকার প্রাসাদ, কালো সিংহাসন, আর এক ছায়ামূর্তি, যে বলে— “তুই আমার উত্তরাধিকারী, এলিয়া। সময় এসে গেছে।”

1

অভিশপ্ত রাজ্য - 1

অধ্যায় ১: রক্তচোখের কন্যানোক্তারিয়া—একটি রাজ্য যেখানে সূর্য উঠেনি গত দশ বছর। দিনের পর দিন এখানে শুধুই অন্ধকার, রক্তরঙা কুয়াশা, হিমেল বাতাসে ভেসে বেড়ানো কান্নার শব্দ। মানুষের মুখে মুখে একটি কথাই ঘোরে—এই রাজ্য অভিশপ্ত।এই রাজ্যের এক প্রান্তে ছিল "মিরাল" নামের ছোট একটি গ্রাম। জনবসতি কম, খাবার কম, কিন্তু ভয় অনেক বেশি। কারণ এখানে জন্ম নিয়েছিল এলিয়া—একটি মেয়ে যার চোখে লালচে এক অদ্ভুত আলো ঝলসে ওঠে মাঝে মাঝে, যেন আগুন জ্বলছে দৃষ্টিতে।গ্রামের বয়স্করা বলত, “এই মেয়ে ভ্রাতের চিহ্ন বহন করে। ওর চোখে মৃত্যুর পূর্বাভাস আছে।”তবুও এলিয়া শান্ত, নীরব, নিজের মতো গাছের নিচে বসে কুয়াশার দিকে তাকিয়ে থাকে। তার স্বপ্নে প্রায়ই আসে ...আরও পড়ুন