The Author Saikat Mukherjee অনুসরণ করুন Current Read স্বামীর অধিকার - 1 By Saikat Mukherjee বাংলা Love Stories Share Facebook Twitter Whatsapp Featured Books নামাজের ফজিলত এবং গুরুত্ব নামাজ মুসলমানদের জন্য ফরজ ইবাদত এবং ইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূ... মহাভারতের কাহিনি – পর্ব 7 মহাভারতের কাহিনি – পর্ব-৭ মহারাজ পরীক্ষিতের সর্পদংশনে মৃত্যু... মহাভারতের কাহিনি – পর্ব 6 মহাভারতের কাহিনি – পর্ব-৬ দেবতার প্রতি শুক্রের শত্রুতা এবং শ... মহাভারতের কাহিনি – পর্ব 5 মহাভারতের কাহিনি – পর্ব-৫ মৃত্যুর উৎপতি প্রাককথন সেইসব মান... বাকরখানির ইতিহাস বাকরখানির ইতিহাস: এক করুণ প্রেমের গল্পপুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী... বিভাগ Short Stories আধ্যাত্মিক গল্প Fiction Stories Motivational Stories Classic Stories Children Stories Comedy stories పత్రిక কবিতা ভ্রমণ বিবরণ Women Focused নাটক Love Stories Detective stories Moral Stories Adventure Stories Human Science মনোবিজ্ঞান স্বাস্থ্য জীবনী Cooking Recipe চিঠি Horror Stories Film Reviews Mythological Stories Book Reviews থ্রিলার Science-Fiction ব্যবসায় খেলা প্রাণী জ্যোতিষ বিজ্ঞান কিছু Crime stories Novel Saikat Mukherjee দ্বারা বাংলা Love Stories Total Episodes : 6 শেয়ারড স্বামীর অধিকার - 1 (3) 14.1k 42.2k 2 সোনা আমাকে এতটা মজা দেওয়ার জন্য আমি তোমার থেকে প্রতিদিন এভাবে মজা নিবো,শার্ট পড়তে পড়তে বললাম রিমিকে।রিমি এলোমেলো হয়ে শুয়ে আছে আর শুয়ে শুয়ে কাঁদছে।না পারছে চিৎকার করতে আর না পারলো নিজেকে রক্ষা করতে,রিমি আমার বিয়ে করা বউবাঁসর রাতে তার চোখের জল আর স্বজন হারানো কষ্ট দেখে সে রাতে আমি রিমিকে স্পর্শও করিনি।কিন্তু কালরাতে তাকে আর ছাড়িনিরিমি আয়ানার সামনে বসে বসে চুল আঁছরাচ্ছিল,আমি পিছন থেকে তাকে জড়িয়ে ধরিরিমিকে জড়িয়ে ধরতে সে আমাকে অনেক কথা বললো অনেক কথা শোনালো আমাকে।রিমি বলল - বিয়ে করেছেন বলে কি যখন যা ইচ্ছা তাই করবেন,আমি আপনার হাতের খেলনা নাকি যখন যেভাবে বলবেন আমি সেভাবে নাচবোশোনেন এসব ভালোবাসা আমাকে একদম দেখাতে আসবেন না এসবকে আমি ঘৃণা করি।রিমির কথা শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে যায়আর তাই রিমিকে জোর করে বিছানায় নিয়ে যাইমন ভরে আদর করি রিমিকে, নিজেকে অনেক চেষ্টা করার পরও বাঁচাতে পারেনিকাজ শেষ রিমির পাশে শুয়ে রইলামখুব ক্লান্ত লাগছে।আমি বললাম - আরে এত কান্নার কি আছে তোমাকে তো আর কেউ স্পর্শ করেনি তোমার স্বামী তোমাকে আদর করছেযা অন্য স্বামীরাও করে।রিমি তখনি রেগে গিয়ে বলল - স্বামী, কে কার স্বামী? আর কে কার বউ?আপনার মত একটা বাজে মানুষ আমার স্বামী ছি:!!এটা আপনি কি করে ভাবলেন আপনাকে আমি স্বামী হিসেবে মেনে নিবো?আর কে বলেছে আপনি আমাকে আদর করেছেন।আপনিতো আমাকে ধর্ষণ করেছেন স্বামীর মুখোশ পরে।ভাবতেও আমার ঘৃণা হয় আপনার মত একটা ছোটলোক কুৎসিত নোংরা মনের মানুষ সমাজের চোখে আমার স্বামী।আমি তার মুখ চেপে ধরে বললামআমি - চুপ একদম চুপ তুমি আমাকে স্বামী হিসেবে মানো আর নাই মানো তুমি রাজি থাকো আর না থাকো আমি এভাবে জোর করে স্বামীর অধিকার ছিনিয়ে নিবো।রিমি - আপনার মত ছোটলোক গুলো এটা ছাড়া আর কি করতে পারে।আমি - বুঝতে যখন পারলে তখন আর এত কথা কিসের?রিমি অন্যদিক ফিরে শুয়ে রইলো।রিমি অন্য আরেকটা ছেলেকে ভালোবাসেআমি জানি তার মন প্রাণ দেহ জুড়ে ঐ ছেলেটা আছে।যার হাত পাঁ ভেঙ্গে দিয়ে পঙ্গু করে দিয়েছিতাকে মেরে ফেলার ও ভয় দেখিয়েছি আমি। রিমিকে যদি সে বিয়ে করতে রাজি না হয় তার জন্য।এই বিয়েতে রিমির পরিবারের সবাই রাজি ছিলো শুধু রিমি ছাড়াকিন্তু পরিবারের চাপে আর প্রিয় মানুষটাকে বাঁচানোর জন্য আমাকে বিয়ে করতে বাধ্য হয় রিমি।সকালে ঘুম ভাঙ্গতে দেখি রিমি পাশে নেইভাবলাম গোসলখানায় না সেখানেও নেই তারপর এ ঘর ও ঘর খুঁজে মরি কোথাও পাইনাছাদে দিয়ে দেখি রিমি এক কোণায় বসে আছে।আমি বললাম - কি ব্যপার এখনও এখানে কি করছো একা একাতোমাকে আমি সারা ঘর খুঁজে মরি।রিমি - কেন খুঁজেন আমাকে এখনও কি আমাকে কিছু করার বাকি আছে নাকি আপনার!আমি - হুমমমম অনেককিছু করার বাকি আছে তবে আমার নয় তোমার!রিমি - মানে......আমি - মানে আবার কি দেখতে পাওনা তোমার স্বামী ঘুম থেকে উঠছে যাও গরম গরম এক কাপ চা বানিয়ে আনোরিমি - আপনাকে না বললাম স্বামী স্বামী করবেন না,আপনার মত একটা ছোটলোক কখনও আমার স্বামী হতে পারেনা,আর আমি চা বানাতে পারিনাপারলেও একটা বাজে মানুষকে চা বানিয়ে খাওয়ানোর কোন ইচ্ছা আমার নাই।আমি - জানলে নয় বলো পারিনাআর না পারলে মানুষ এমনি বলেযাও যাও চা বানাও নয়তো এখন.......রিমি - নয়তো এখন কি আর কি করার আছে নতুন করে,আমি - নিজে বানিয়ে খেয়ে নিবোহাঁসতে না চাইলেও রিমির মুখে তার অজান্তে হাঁসি চলে আসে!আমি রিমির হাত ধরে নিচে নিয়ে আসছিরিমি - এই কি করছেন কি করছেন এসব একদম ভালো হবেনা বলে দিচ্ছি হাত ছাড়ুন আমার।আমি রিমিকে রান্না ঘরে নিয়ে বললামআমি - নাও চা বানাও আমি গোসল করে আসি।বেলুনের মত ফুলে আর মরিচের মত লাল হয়ে এক সাগর রাগ নিয়ে চুলায় আগুন দিলোআমি তা দেখে গোসল করতে চলে যাইগোসল করে এসে দেখি টেবিলের উপর চা আর বিস্কুট রাখা আছে।আমি দেরি না করে চায়ে চুমুক দিলাম,এক চুমুক খেতে মনে হলো কেউ আমার ভিতরে সব কেটে ফেলছে,বুঝতে আর বাকি নেই চিনির বদলে লবণ দিয়ে চা বানানো হয়েছে।আমি - রিমি রিমি..........চলবে...!!! › পরবর্তী অধ্যায় স্বামীর অধিকার - 2 Download Our App