Read THE TALE OF LOVE - 1 by Sujit Sarker in Bengali থ্রিলার | মাতরুবার্তি

Featured Books
বিভাগ
শেয়ারড

THE TALE OF LOVE - 1

Catagory-(Romantic🙈+Thriller😈☠️+psycho🔪+Toxic🥵+Crime🦹‍♀️+Foreign plot🥀+Sad ending😭💔) 
Beginning—
"Love is a very spiritual feeling"-🤗❤️🌹 এই কথাটা যেমন সত্য ঠিক তেমনি ভালোবাসা কখনো কখনো মানুষের জন্য অভিশাপ ও হয়ে দাঁড়ায় 🔪 ।যেখানে প্রেম শেষ হয় সেখানে মৃত্যুর সূত্রপাত ঘটে...এই গল্পে একাধিক চরিত্র একাধিক তাদের উদ্দেশ্য। বিশ্বাস, প্রতারণা আর ভালোবাসার সম্পর্কে সবাই বন্দি, আর এই বন্ধন ধীরে ধীরে সম্পর্কের জটিলতা তুলে ধরেছে।
   
(গল্পের নায়ক এডউইন রিকার্ডো যাকে বন্ধুমহল রিক নামেই চেনে। তো আমাদের রিক মহাশয় বাবা মায়ের একমাত্র বড়োলোক সন্তান। উচ্চতা ৬ ফুট ১ গায়ের রং ফর্সা হলেও চেহারায় এতো মাধুর্য যে প্রতিটি নারীর হৃদয় একবার হলেও থমকে যাবে। চেহারায় একটু বাঙালিয়ানা ফুটে ওঠে কারণ তার মা ছিল চাইনিজ কিন্তু বাবা ভারতীয়।)
(এবার আসি নায়িকার ব্যাপারে, গল্পের নায়িকা এলিজাবেথ বেলা🥰 উচ্চতা ৫ ফুট ৬ । গোলগাল চেহারা ফর্সা ত্বকের অধিকারী। দেখতে খুবই কিউট। কিন্তু কে বলতে পারে যে এই চেহারার আড়ালে অন্যকিছু লুকিয়ে আছে 😈😏😏যা ভবিষ্যতে দুজনেরই নিয়তি বদলে দিতে সক্ষম হবে)—🥰😏☠️

Episode-1

রিক তার বাবা-মাকে ছোটবেলায় দেখেনি কারণ তার বাবা-মা এক এক্সিডেন্টে মারা যায়। যদিও এক্সিডেন্টটা ইচ্ছাকৃতভাবে ঘটানো হয়েছিল কারণ রিকের বাবা মিস্টার আরাধ্য চৌধুরী ভারতের একজন টপ বিজনেসম্যান টাকা পয়সার কোন অভাব নেই ।চায়নাতে গিয়ে এক সুন্দরী তরুণী সী জাং এর প্রেমে পড়েন এবং তারপর তাদের প্রণয় ঘটে।
ভার্সিটির ক্যাম্পাসে চার বন্ধু গোল হয়ে বসে আছে আর তাদের সবার মধ্যমনি হচ্ছে রিক। গায়ে সাদা শার্ট আর জিন্স পরিহিত যুবকের পরনে এমন ব্রান্ডের পোশাক দেখে যে কেউ সহজেই অনুমান করতে পারবে যে সে কোন সাধারণ ব্যক্তি নয় বরং কোনো রাজার ঘরের রাজপুত্র।🤴🏻 ভার্সিটিতে রিকের জনপ্রিয়তার কোনো শেষ নেই বিশেষত মেয়েদের কাছে 😁😁 কিন্তু আমাদের রিক তো চরমমমম ভদ্রঅঅঅ তাই কাউকে তেমন পাত্তাও দেয় না 😜😜
ঐশ্বর্য: "দেখ রিক আমি জানি যে তুই আজকে ভীষণ খুশি কিন্তু বিশ্বাস কর ভাই তোর মুড খারাপ করার কোনো ইচ্ছেই ছিলো না তবুউউ.."😰

রিক: "ইচ্ছে যখন নেই তখন খারাপ করিস না কি বল শ্রেয়া "😜😜বলেই দুজনে হাত মেলায় 👏
শ্রেয়া হচ্ছে রিকের বান্ধবী তাদের চারজন বন্ধুদের মধ্যে দুজন ছেলে দুজন মেয়ে।

ঐশ্বর্য: "রিক আমি সিরিয়াস😤 মানে কি বলবো বুঝতে পারছি না কিভাবে যে বলব কথাটা আস..লে"😅

রিক:"এত আসলে নকলে কি করছিস কি হয়েছে বল"🤨

"আসলে রিক ইরার মা না প্রেগন্যান্ট" 😅😅

এই কথা শোনার পর রিকের মুখ গম্ভীর বোঝা যাচ্ছে না আসলে সে রেগে আছে নাকি অবাক।
তখনই ইরার আগমন ঘটে হাঁপাতে হাঁপাতে বললো, "কি রে কুত্তা, হারামি বলেই ঐশ্বর্যের পিঠে দুম করে কিল বসিয়ে দিল🤬✊🏻ঐ তোকে আমি বলেছিলাম না আমার জন্য বাসার সামনে দাঁড়িয়ে থাকতে আর তুই আমাকে রেখেই চলে এলি? 😬এই তুই আমার বন্ধু?" বলেই নাটকীয় ভঙ্গিমায় কান্না আরম্ভ করে দিল😭😭😭

রিক: "রিলাক্স ইরা বেবি why are you crying for this bitch? আই উইল কিল দিস ম্যান" বলেই ঐশ্বর্যের দিকে এগোতে লাগলো রিক👊

তখন ইরা বলে, "থাক বেবি তোমাকে আর কিছু করতে হবে না আমি আর কান্না করছি না"☺️☺️

ওদের দেখে ঐশ্বর্য বলে, "যত্ত সব ঢং"😒

এবার রিক প্রশ্ন করে, "ঐশ্বর্য বলছিল তোর মা নাকি প্রেগন্যান্ট?"🤨

জবাবে ইরা বলে, "হুম" 😔

"এখন বিয়ের পর তুমি আর আমি বাবা মা হব সেখানে হবু মাদার-ইন-ল প্রেগন্যান্ট হয়ে বসে আছেন ব্যাপারটা মন্দ না" বলেই ফিচেল হাসে🙃

ইরা বলে, "উফ ডার্লিং তুমি যে কি বলো না সবার সামনে" 🙈🙈

এতক্ষণ এদের কথোপকথন দেখতে থাকা এক রমণী মানে শ্রেয়া বলে, কিরে ইরু বেবি তোর মা সত্যিই প্রেগন্যান্ট?কেমনে কি বইন🙄🙄

"রিক বলে আমার বাসায় আসিস তোকে দেখিয়ে দেব কিভাবে বেবি হয় শ্রেয়ুউউ "বলেই বাঁকা হাসে রিক 😁😏
 
ঐশ্বর্য বলে, "শেমলেস ম্যান "😐😣..... চলবে🥀🥀