এখনও নেতাজীকে কেন এত ভয় ?

(0)
  • 0
  • 0
  • 42

ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে তাঁর ভূমিকা শুধু অমর নয়, বরং আজও অনেক স্বার্থান্বেষী মহলের কাছে অস্বস্তিকর। কারণ নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু ছিলেন এমন এক বিপ্লবী চিন্তার প্রতীক, যিনি স্বাধীনতার লড়াইকে কেবল রাজনৈতিক দরকষাকষির মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখেননি। তাঁর দৃষ্টিতে স্বাধীনতা মানে ছিল সম্পূর্ণ মুক্তি — রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামরিক ও সাংস্কৃতিক। আর সেই মুক্তির জন্য তিনি তৈরি করেছিলেন এক সেনাবাহিনী, যাকে আজও ভারতীয় জনগণ শ্রদ্ধার সঙ্গে উচ্চারণ করে: আজাদ হিন্দ ফৌজ। কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে, ভারত স্বাধীন হবার পর থেকে আজ অবধি প্রতিটি শাসকগোষ্ঠী নেতাজীর প্রসঙ্গেই আতঙ্কিত। নেহরু থেকে মোদি—কেউই নেতাজীর সত্যকে পুরোপুরি সামনে আনতে সাহস করেননি। কেন? কারণ, নেতাজীর জীবনের সত্য মানেই ভারতের ইতিহাস নতুন করে লেখা। মানে স্বাধীনতার কৃতিত্ব আর কেবলমাত্র কংগ্রেস বা গান্ধী-নেহরুর একচেটিয়া কাহিনী নয়। মানে ব্রিটিশরা সত্যিই ভয় পেয়েছিল আজাদ হিন্দ ফৌজকে, আর ভারতীয় সেনারা স্বাধীনতার জন্য ভিতরে ভিতরে জেগে উঠেছিল। মানে “অহিংসা” একমাত্র পথ নয়, বরং “সশস্ত্র বিপ্লব”ও ছিল ইতিহাসের আসল চালিকাশক্তি।

1

এখনও নেতাজীকে কেন এত ভয় ? - 1

ভূমিকাভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে তাঁর ভূমিকা শুধু অমর নয়, বরং আজও অনেক স্বার্থান্বেষী মহলের কাছে অস্বস্তিকর। কারণ নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু এমন এক বিপ্লবী চিন্তার প্রতীক, যিনি স্বাধীনতার লড়াইকে কেবল রাজনৈতিক দরকষাকষির মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখেননি। তাঁর দৃষ্টিতে স্বাধীনতা মানে ছিল সম্পূর্ণ মুক্তি — রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামরিক ও সাংস্কৃতিক। আর সেই মুক্তির জন্য তিনি তৈরি করেছিলেন এক সেনাবাহিনী, যাকে আজও ভারতীয় জনগণ শ্রদ্ধার সঙ্গে উচ্চারণ করে: আজাদ হিন্দ ফৌজ।কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে, ভারত স্বাধীন হবার পর থেকে আজ অবধি প্রতিটি শাসকগোষ্ঠী নেতাজীর প্রসঙ্গেই আতঙ্কিত। নেহরু থেকে মোদি—কেউই নেতাজীর সত্যকে পুরোপুরি সামনে আনতে সাহস করেননি। কেন?কারণ, নেতাজীর জীবনের সত্য মানেই ভারতের ইতিহাস নতুন করে লেখা। ...আরও পড়ুন